পুলিশের দাবি, টেকনাফের শালবাগান রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা সালামের ছেলে শরিফ রোহিঙ্গা ডাকাত জকির গ্রুপের সদস্য।
পুলিশ জানায়, টেকনাফের হ্নীলা নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্প পাহাড়ি এলাকায় ডাকাত জকির ও তার সহযোগীরা অবস্থান করছে এমন খবরে পুলিশের একটি দল সেখানে অভিযান পরিচালনা করে। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা গুলি ছোড়ে। এতে পুলিশের তিন সদস্য আহত হয়। পরে আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে ডাকাত দলের সদস্যরা পিছু হটে পালিয়ে যায়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসার পর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রোহিঙ্গা এক যুবককে উদ্ধার করে টেকনাফ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে দায়িত্বরত ডাক্তার তাকে মৃত ঘোষণা করে। ঘটনাস্থলে তল্লাশি করে দেশীয় দুটি এলজি,৭ রাউন্ড তাজা কার্তুজ এবং ৮ রাউন্ড কার্তুজের খালি খোসা উদ্ধার করা হয়।
ওসি প্রদীপ কুমার দাশ বলেন, পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলিতে শীর্ষ ডাকাত জকির গ্রুপের এক অন্যতম সদস্য নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।