কোটালীপাড়া উপজেলার মান্দ্রা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুচন্দা সাহা জানান, এক বছরে ক্লাসে শিক্ষার্থীদের হাজিরা নিতে ৫৪ হাজার মিনিট ব্যয় হয়। এ মেশিন স্থাপন করায় শিক্ষার্থীদের হাজিরা নিতে হচ্ছে না। ওই সময় শিক্ষার্থীদের আরও বেশি পাঠদান করা সম্ভব হচ্ছে।
কোটালীপাড়া ইউএনও জিল্লাল হোসেন বলেন, ‘আমি উপবৃত্তির দুর্নীতি-অনিয়ম, শিক্ষার্থী-শিক্ষকের স্কুল ফাঁকি এবং শিক্ষকের স্থলে অন্য কেউ ক্লাসে প্রক্সি দেওয়ার প্রবনতা রোধে উদ্যোগ গ্রহন করি। উপজেলা প্রশাসন থেকে সিদ্ধান্ত নিয়ে ১৮৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বায়োমেট্রিক এ্যটেনডেন্স মেশিন স্থাপন করি। তারপর থেকে বিদ্যালয়গুলোতে উপস্থিতি বেড়েছে। নাগরিক সেবা নিশ্চিত হয়েছে। এ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের আইসিটি সেল আমাকে আইসিটি ডিজিটাল পুরস্কার ২০১৬ দিয়েছে।
/এমডিপি/