দৌলতদিয়া ঘাটের এই ব্যবস্থাপক জানান, ‘যানবাহন পারাপারের আশায় দৌলতদিয়া ঘাট প্রান্তে বর্তমানে ৭টি রো রো ফেরি ৩টি কে-টাইট ও ৫টি ইউটিলিটি ফেরি অপেক্ষা করছে। যানবাহন দৌলতদিয়া ঘাটে নেই বললেই চলে। এমনিতে প্রতিদিন আড়াই হাজারের মতো ছোট-বড় যানবাহন পদ্মা পাড়ি দিলেও ধর্মঘটের এই দুই দিনে গড়ে ৯শয়ের মতো ছোট আকারের যানবাহন দৌলতদিয়া ঘাটে ফেরি পার হয়েছে। ছোট যানবাহনের মধ্যে অধিকাংশই প্রাইভেটকার ও অ্যাম্বুলেন্স।’
তিনি জানান, ‘স্বাভাবিক সময়ে প্রতিদিন ৩০ লাখ টাকার মতো রাজস্ব আয় হলেও তা গত দুই দিনে নেমে এসেছে সামান্য কোঠায়। প্রায় ৩০ লাখ টাকার মতো লোকসান হয়েছে গত দুই দিনে।’
আল আমিন শিপিং লাইন্স লঞ্চ এর দৌলতদিয়া ঘাট ম্যানেজার এম এ সেলিম জানান, দৌলতদিয়া ঘাটে এম ভি ও এম এল ক্যাটাগরির ২৮টি লঞ্চ যাত্রী সেবায় প্রস্তুত রয়েছে। তবে গত দুইদিন পরিবহন সংকটের কারণে যাত্রী কম ছিল।
/এফএস/
আরও পড়ুন-