তিনি আরও জানান, দুপুরের পর থেকে দূরপাল্লার যাত্রীবাহী কোচগুলোর চাপ বাড়তে পারে। তবে তারাও ১৭টি ফেরি প্রস্তুত রেখেছেন। ফেরি বহরে আরও দুটি ফেরি খুব সহসা যোগ হওয়ার কথা জানালেন এই দায়িত্বশীল কর্মকর্তা।
বিআইডব্লিউটিসি পাটুরিয়া ঘাটে দায়িত্বরত নৌ পুলিশের ইনচার্জ সামসুল আলম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এই মুহূর্তে যে পরিস্থিতি তাতে রীতিমত ফুরফুরে ভাব নিয়ে খোশ মেজাজে যানবাহনের চালকরা ফেরি ঘাটে আসছেন আর হু-হু করে ফেরিতে উঠে যাচ্ছেন।’ ফেরিঘাট এলাকায় এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনও যানবাহনের চাপ দেখা যায়নি।
পাটুরিয়া ফেরিঘাটে আইনশৃঙ্খলার দায়িত্বে থাকা ট্রাফিক পুলিশের ইন্সপেক্টর মো. আনোয়ার হোসেন জানান, পরিস্থিতি একেবারেই স্বাভাবিক। ঘাট এলাকাসহ সড়কের বিভিন্ন পয়েন্টে রয়েছে তাদের সদস্য। এখনও যাত্রীবাহী বাসের কোনও ধরনের চাপ নেই। শুধুমাত্র ছোট গাড়ির চাপ রয়েছে তাও নিয়ন্ত্রণের মধ্যে। এদিকে ঢাকা-আরিচা সড়কেও নেই যানবাহনের চাপ।
/বিএল/
আরও পড়ুন:
ঈদ যাত্রায় বিপাকে কাছের যাত্রীরা