স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) মিতুকে পাশের এলাকা নথখোলা গ্রামের প্রবাসী আকবর আলীর সঙ্গে বিয়ে দেওয়ার সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করে তার পরিবার। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শামছুন নাহার স্বপ্না বিয়ে বাড়িতে হাজির হন। এ কর্মকর্তার উপস্থিতি টের পেয়ে তার পরিবার মিতুকে লুকিয়ে ফেলে। প্রায় ২০মিনিট পর মিতুকে এ কর্মকর্তার সামনে আনা হয়। পরে মেয়ের মা-বাবা তাকে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবেন না মর্মে মুচলেকা দেন।
এসময় নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে ছিলেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী উন্নয়ন ফোরামের সভাপতি রাশেদা সুলতানা রুবি ও উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মাহমুদা খাতুন।
আইন অমান্য করে ফের মেয়েটির বিয়ের আয়োজন করা হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন- কন্যাশিশুর যত যুদ্ধ