রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. তাজুল ইসলাম জানান, কোটিয়াদী উপজেলায় মোট ৮৯টি ভোট কেন্দ্র রয়েছে। রাতে উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে সিল মারার অভিযোগ পেয়ে, পুরো উপজেলায় নির্বাচন স্থগিত ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তীতে পুনর্নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এছাড়া ভোটের অনিয়মে জড়িত থাকার অভিযোগে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শফিকুল ইসলাম ও কটিয়াদী থানার ওসি মো. শামসুদ্দিনকে প্রত্যাহার করা হয়েছে।
জানা যায়, সকাল ৮টা থেকে জেলার ১৩টি উপজেলার ৮৩৮টি কেন্দ্রে একযোগে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। কটিয়াদী ছাড়া অন্য উপজেলাগুলোতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ চলছে। তবে নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে যে ধরনের উৎসাহ-উদ্দিপনা থাকার কথা তা দেখা যাচ্ছে না।
কিশোরগঞ্জের ১৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ৪৩ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৭৫ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৫৫ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাছাড়া নিরাপত্তা রক্ষায় ৩৯ প্লাটুন বিজিবি ও র্যাবের ২৬টি টিম কাজ করছে। পুরো জেলায় ভোটার সংখ্যা প্রায় ২২ লাখ।