নিহত সোহেলী বেগম গোপালগঞ্জ জেলার কাশিয়ানী থানার তিলছড়া গ্রামের ভ্যানচালক সিরাজ সিকদারের মেয়ে।
সোহেলীর বাবা সিরাজ সিকদার জানান, সোহেলী ও রাব্বি মিয়া নন্দলালপুর এলাকায় প্রাইম টেক্সটাইলে কাজ করতো। বিয়ের আগেই দু’জনের পরিচয় হয়। রাব্বি তার বাবা-মাকে দিয়ে সোহেলীর বিয়ের প্রস্তাব পাঠায়। বিয়ের পর থেকে তারা নন্দলালপুর এলাকার হানিফ মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকতো। এরপর সোহেলী চাকুরি ছেড়ে দেয় ও রাব্বি রাজমিস্ত্রীর কাজ শুরু করে। তাদের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক ছিল। কেন এবং কী কারণে এ হত্যাকাণ্ড ঘটেছে তা আমার বোধগম্য নয়।
ফতুল্লা মডেল থানার এসআই আব্দুল করিম জানান, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য নারায়ণগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের গলায় আঘাতের দাগ দেখে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, তাকে প্রথমে মারধর ও পরে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে। তবে ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে প্রকৃত কারণ জানা যাবে।