দণ্ডিতরা হলেন সিংগাইর উপজেলার এরামুল হক, রমজান আলী, সাইদুল ইাসলাম ও আবদুল হাকিম। এদের মধ্যে আবদুল হাকিম ছাড়া বাকি সবাই পলাতক।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, সিংগাইর ওয়াইজনগর গ্রামে ২০০৮ সালের ১৬ জুলাই স্কুলে যাওয়ার পথে রুমানাকে অপহরণ করে নিয়ে যায় আসামিরা। পরে স্কুলের পাশের একটি পাটক্ষেতে নিয়ে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে তারা।
এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর চাচা কদম আলী বাদী হয়ে ছয় জনকে আসামি করে মামলা করেন। আদালত মোট ১৫ জনের সাক্ষ্য শেষে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে চার জনকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দেন। আর দু’জনকে খালাস দেওয়া হয়।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন স্পেশাল পিপি একেএম নুরুল হুদা রুবেল আর আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট নুরুজ্জামান হোসেন।