করিমগঞ্জের জঙ্গলবাড়ি মুসলিমপাড়ার ওই ব্যক্তি (৪৫) ঢাকায় একটি মুদি দোকান চালাতেন। এক সপ্তাহ আগে তিনি গ্রামের বাড়িতে ফেরেন। তিনি জ্বর, সর্দি-কাশিতে ভুগছিলেন। মারা যাওয়ার পর ওই ব্যক্তির শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছিল।
সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান জানান, নমুনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পর মারা যাওয়া ওই ব্যক্তির দাফনে জড়িত ব্যক্তিদের কোয়ারেন্টিনে নেওয়াসহ তার সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের চিহ্ণিত করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক সারওয়ার মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, ‘এ ঘটনায় আমরা তাৎক্ষণিকভাবে দুটি ইউনিয়ন লকডাউন করে দিয়েছি। সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আমরা কাজ করছি।’