কেউ ফিরছেন কর্মস্থলে, কেউ যাচ্ছেন গ্রামে

লকডাউনকে কেন্দ্র করে ঈদের দ্বিতীয় দিনে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরছেন মানুষ। অপরদিকে, ঢাকা ছেড়ে অনেকে গ্রামের বাড়িও যাচ্ছেন। এ লঞ্চঘাটে উভয়মুখী যাত্রীদের কিছুটা আধিক্য থাকলেও ঘাটে অতিরিক্ত কোনও চাপ নেই।

বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) বিকাল ৪টার দিকে শিমুলিয়া ঘাটে ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহীসহ আড়াইশ যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। তবে কোনও কোনও লঞ্চে ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহন করতে দেখা গেছে।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) উপমহাব্যবস্থাপক (এজিএম) শফিকুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই ১৫টি ফেরির মাধ্যমে যানবাহন ও যাত্রীদের পারাপার করা হচ্ছে। উভয়মুখী যান ও যাত্রী থাকলেও চাপ নগণ্য। তাছাড়া লঞ্চে যাত্রী পরিবহনের কারণে ফেরি ঘাটে তেমন কোনও যাত্রী নেই।

উল্লেখ্য, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে আগামীকাল শুক্রবার (২৩ জুলাই) সকাল ৬টা থেকে কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হচ্ছে, যা ৫ আগস্ট দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এ গার্মেন্টস ফ্যাক্টরি, অফিস-আদালতসহ সবকিছু বন্ধ থাকবে।