শিমুলিয়া ঘাটে মোটরসাইকেল চালকদের ভিড়

পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার নিষিদ্ধ রয়েছে। লঞ্চ-ফেরি দিয়েও নদী পার হতে পারছেন না মোটরসাইকেল চালকরা। অনেকে বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে পদ্মা নদী পাড়ি দিচ্ছেন। তবে বিশেষ বিবেচনায় মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট থেকে মাঝিরকান্দির উদ্দেশ্যে ফেরি ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে। 

শুক্রবার (৮ জুলাই) সকাল ১০টার দিকে ঘাট এলাকায় দেখা যায়, ফেরিতে উঠতে মোটরসাইকেল নিয়ে ১, ২ ও ৩ নম্বর ফেরিঘাটে অপেক্ষা করছেন অনেকে।

বিশেষ বিবেচনায় ফেরি ছেড়ে যাওয়ার কথা রয়েছে

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) ব্যবস্থাপক বাণিজ্য ফয়সাল আহমেদ জানান, বিশেষ বিবেচনায় ফেরি দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপারের উদ্যোগ নিয়েছে বিআইডব্লিউটিসি কর্তৃপক্ষ। তবে কখন ফেরি ছাড়া হবে বলা যাচ্ছে না।

ঈদের আগে-পরে সাত দিন এক জেলার মোটরসাইকেল অন্য জেলায় যেতে পারবে না। তবে যৌক্তিক ও অনিবার্য প্রয়োজনে পুলিশের অনুমতি নিয়ে মোটরসাইকেল চালানো যাবে। এদিকে পদ্মা সেতু দিয়ে মোটরসাইকেল পারাপার নিষিদ্ধ রয়েছে। ফেরি দিয়েও নদী পার হতে পারছেন না মোটরসাইকেল চালকরা। অনেকে বাধ্য হয়ে ঝুঁকি নিয়ে ট্রলারে পদ্মা নদী পাড়ি দিচ্ছেন। 

বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার শিমুলিয়া বাজার ঘাটে দেখা যায়, পদ্মার উত্তাল ঢেউ উপেক্ষা করে মোটরসাইকেল পার করছেন ট্রলারচালকরা। প্রতি মোটরসাইকেলে ভাড়া হিসাবে সর্বনিম্ন ৬০০ টাকা নেওয়া হচ্ছে। ২০-২৫টি ট্রলার দিয়ে এসব মোটরসাইকেল পারাপার করতে দেখা গেছে।