কোটালীপাড়ার থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল লতিফ বলেন, দুটি ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
জানা যায়, কুশলা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের পরাজিত মেম্বর প্রার্থী হামিম শেখর লোকজন বিকালে জয়ী প্রার্থী শহিদুল শেখের মান্দ্রা গ্রামের নির্বাচনি অফিস ও তার সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা শহিদুল শেখের নির্বাচনি অফিসের আসবাবপত্র, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি ভাঙচুর করে। এ সময় শহিদুল শেখের ২০ জন সমর্থক আহত হয়।
অন্যদিকে উপজেলার কলাবাড়ি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন ফকিরের পাড়াকাটা বাজারে পরাজিত প্রার্থী জামাল শেখের সমর্থকদের ওপর হামলা চালায়।
দুটি ঘটনায় শহিদুল শেখের ভাই এমদাদ শেখ ও জামাল শেখ বাদী হয়ে কোটালীপাড়া থানায় দুটি অভিযোগ দায়ের করেছে।
বিষয়টি কুশলা ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের পরাজিত মেম্বর প্রার্থী হামিম শেখের কাছে জানতে চাওয়া হলে, তিনি হামলার কথা অস্বীকার করেন।
অপরদিকে কলাবাড়ি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন ফকিরও হামলার কথা অস্বীকার করেন।
/এনএস/এআর/