বুধবার তদন্ত কর্মকর্তা স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের খুলনা বিভাগের পরিচালক হোসেন আলী খন্দকার বাংলা ট্রিবিউনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মেয়রের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির একাধিক অভিযোগ পাওয়া গেছে। অভিযোগগুলো আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, ক্ষমতার অপব্যবহার করে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত এবং অবৈধভাবে কর্মচারী নিয়োগসহ প্রশাসনিক কিছু কাজে দুর্নীতির অভিযোগের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে এ তদন্ত করা হচ্ছে। তদন্তে অভিযোগ প্রমাণিত হলে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আইনে মেয়র জুলফিকার আলীকে শাস্তি ভোগ করতে হবে বলেও জানান তিনি।
তদন্ত কর্মকর্তা জানান, যেকোনও সময় এ তদন্ত প্রতিবেদন খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ে জমা দেওয়া হবে।
এদিকে এ বিষয়ে মেয়র জুলফিকার আলী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দুর্নীতির দায়ে মংলা পোর্ট পৌরসভার একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বরখাস্ত করা হয়েছে। তারাই মূলত একের পর এক সরকারি বিভিন্ন মহলে ভিত্তিহীন অভিযোগ দিয়েছে।’ এ ব্যাপারে তদন্তে সত্যতা পাওয়া যাবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
/বিএল/