মঙ্গলবার সকালে পুলিশ শরণখোলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বাগেরহাট মর্গে পাঠিয়েছে। নিহত হালিমা বেগম একই উপজেলার দক্ষিণ চালিতাবুনিয়া গ্রামের আ. হাইয়ের মেয়ে।
দেড় বছর আগে খোন্তাকাটার রাজৈর এলাকার মজিদ মুন্সির ছেলে আলামিন মুন্সির সাথে হালিমার (২০) বিয়ে হয় বলে জানান তার বাবা আ. হাই। তিনি অভিযোগ করেন, বিয়ের পর থেকে আলামিন ৫০ লাখ টাকা যৌতুক অথবা সরকারি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার জন্য চাপ দিয়ে আসছিলো। টাকা বা চাকুরি না পেয়ে ক্ষিপ্ত হয়ে আলামিন তার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করে সোমবার রাতে হাসপাতালে ফেলে রেখে যান।
শরণখোলা থানার ওসি দিলিপ কুমার সরকার জানান, শরণখোলা হাসপাতাল থেকে খবর পেয়ে গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ বাদী হয়ে অপমৃত্যু মামলা দায়েরের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।