নিহতের চাচা রেজাউল ইসলাম রেজুর অভিযোগ, দিন চারেক আগে ছিনতাইয়ের একটি ঘটনায় পুলিশ চুড়িপট্টি এলাকার পলাশসহ তিন জনকে আটক করে। পলাশের ধারণা, মুন্না পুলিশকে সহযোগিতা করে তাদের ধরিয়ে দিয়েছে। সে রাতেই পলাশসহ ওই তিন জন থানা থেকে ছাড়া পেয়ে মুন্নাকে জীবননাশের হুমকি দেয়। সন্ধ্যায় মুন্না একটি চায়ের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। তখন পলাশসহ ও তিন জন মুন্নার কোমরের নিচে দুই পায়ে একাধিক ছুরিকাঘাত করে। তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
নিহত ইমরান মাছের আড়তদার রাশেদ আব্বাস রাজের মালিকানাধীন সেন্টমার্টিন ফিশের ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের নার্স মিলন ঢালী একই বিভাগের ডাক্তার মাহমুদ হাসান পান্নুর উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, ‘প্রচুর রক্তক্ষরণের কারণে মুন্নার মৃত্যু হয়েছে।’
কোতোয়ালি থানার ওসি মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের আটকে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করছে।’