এছাড়া আহত মাজাহারুল, আব্দুল হেলিম, আমিন ভূইয়া, স্বপন ভূইয়া, বিদ্যা মিয়া, শাহজাহান, রুবেল, নেহারা, রিমা, সাফায়েত, জজ মিয়া, মদন, কামরুল, রানা, বাচ্চু কামাল, রোপন, ফারুক, শাহানা, জ্যোস্না ও অলিকে পাশের উপজেলায় তাড়াইল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহত সলিম উদ্দিন, শাপলা, সেলিম, ডিপজল, দেলোয়ার, জেসমিন, জয়নাল, এমদাদুল, সোহাগ, অজন্তা ও অন্তঃসত্ত্বা সাকিয়া স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এলাকাবাসী জানান, আলমশ্রী গ্রামের বেবুল মিয়া ও কামরুল গ্রুপের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আদিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, হামলা ও লুটপাট চলছে। এসব ঘটনায় ১৫/২০টি মামলাও হয়েছে। এসবের জের ধরে বুধবার সকালে কামরুল গ্রুপের লোকজন ধারালো অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বিবুল গ্রুপের হায়দার মিয়ার বাড়িতে হামলা চালালে দু’পক্ষের মধ্যে ঘণ্টাব্যাপী এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
হায়দারের স্ত্রী রাকিবা আক্তার জানান, কামরুল গ্রুপের লোকজন আমাদের চারজনের ঘর ও বাজারের ১০টি দোকানে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর, লুটপাট করে। আমাদের টাকা ও মালামাল নিয়ে যায় তারা।
এ ব্যাপারে মদন থানার ওসি (তদন্ত) আজাহারুল ইসলাম জানান, আলমশ্রী গ্রামে সংঘর্ষের খবর পেয়ে সকালে পুলিশ পাঠনো হয়েছে। তবে এখনো কেউ মামলা করেনি।