জানা যায়— জাল সনদ দেখিয়ে চাকরিতে যোগদান, কর্তব্যে অবহেলা ও কর্তৃপক্ষের সঙ্গে অসদাচরণের অভিযোগ আনা হয়েছে নোটিশে। তবে এ বিষয়ে উপাধ্যক্ষ কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি।
ধুনট মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল হকের অভিযোগ, ২০১৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জাল সনদ দেখিয়ে উপাধ্যক্ষ পদে যোগদান করেন সাইফুল ইসলাম। এছাড়া কর্তব্যে অবহেলা ও কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে অসদাচরণও করেছেন।
কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, নোটিশের উপযুক্ত জবাব দিতে না পারলে উপাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এ প্রসঙ্গে ধুনট মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ সাইফুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি কোনও মন্তব্য করতে রাজি হননি। তার ভাষ্য, ‘আমাকে শোকজ করার কথা মৌখিকভাবে শুনছি। এখনও কাগজ হাতে পাইনি। কারণ দর্শনোর নোটিশ পেলে জবাব দেবো।’