বুধবার বিকালে দুদক বগুড়া সমন্বিত কার্যালয়ের উপপরিচালক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, জনৈক ব্যক্তির অভিযোগের প্রেক্ষিতে মঞ্জুরুল ও তার স্ত্রী কোহিনুরের স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির ব্যাপারে প্রাথমিক অনুসন্ধান করা হয়। এরপর ওই দম্পতির সম্পত্তির হিসাব দাখিলের অনুমতি চেয়ে প্রধান কার্যালয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। অনুমতি পাওয়ার পর আগামী ২১ কর্মদিবসের মধ্যে সম্পত্তির বিবরণী নির্ধারিত ফরমে পূরণ করে জমা দিতে নোটিশ করা হয়েছে। ওই দম্পতি হিসাব জমা দিলে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।