এর আগে ২০১৪ সালের ২৮ আগস্ট টেন্ডার নিয়ে দ্বন্দে ক্ষুব্ধ হয়ে উপাচার্য দফতরের অপেক্ষাকক্ষে ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী সিরাজুম মুনিরকে মারধর করেন ছাত্রলীগের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম তুহিন, সহ-সভাপতি তন্ময়ানন্দ অভি ও শহীদ হবিবুর রহমান হল শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মামুন-অর-রশীদ। এ ঘটনার দুদিন পর উপাচার্য অধ্যাপক মুহম্মদ মিজানউদ্দিন বিশেষ ক্ষমতাবলে জড়িত তিনজনকে সাময়িক বহিষ্কার করে তদন্তের নির্দেশ দেন।
চলতি বছরের ৭ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শৃঙ্খলা কমিটি তদন্ত শেষে তাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কারের সুপারিশ করে। এর ওপর ভিত্তি করে অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় গত ২৯ মার্চ সিন্ডিকেট সভায় তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কার করা হয়।
এর প্রতিবাদে আয়োজিত মানববন্ধনে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সাধরণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লবের সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন ছাত্রলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রাশেদুল ইসলাম রাঞ্জু, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড রাবি শাখার সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিব, সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ রুনু, ছাত্র বৃত্তি বিষয়ক সম্পাদক টগর মো. সালেহ প্রমুখ।
/এইচকে/