ইউএনও বলেন, 'হঠাৎ ঝড়ে ১৫-২০টি ঘরবাড়ি, গাছপালা ও বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে পড়েছে। এতে প্রায় অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যানকে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করতে বলা হয়েছে।'
স্থানীয় বিদ্যুৎ বিভাগ জানায়, খুঁটি ভেঙে পড়ায় বিদ্যুৎহীন রয়েছে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা। বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে কাজ করছে বিদ্যুৎ বিভাগ।
রবিবার (২৪ মে) রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রথম ঝড়ে জেলার ডোমার উপজেলার মির্জাগঞ্জ বাজারে একটি বড় বট গাছ উপড়ে পড়ে ছয়টি দোকান বিধ্বস্ত হয়।
এদিকে সোমবার (২৫ মে) ভোর ৫টার দিকে দ্বিতীয় দফা ঝড়ে জেলার সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জ উপজেলায় ইরি-বোরো ও সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
জেলা প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান চৌধুরী জানান, ঝড়ে গাছের চাপায় একজন নিহত হয়েছেন। বেশ কিছু বাড়িঘর ও দোকানের ক্ষতি হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে দ্রুত ত্রাণ দেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। চূড়ান্ত তালিকা পাওয়া গেলে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।