এর আগে, মঙ্গলবার (২৮ মার্চ) দুপুর পৌনে একটায় লাশগুলো কড়া নিরাপত্তায় মর্গে নিয়ে যায় পুলিশ।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার (গণমাধ্যম) জেদান আল মুসা বলেন, ‘লাশগুলো ময়না তদন্ত শেষে এই হাসপাতালের হিমাগারে রাখা হবে। পরিচয় নিশ্চিত হলে সেগুলো হস্তান্তর করা হবে। অভিযানে নিহত অপর দুই জঙ্গির লাশ মর্গে আনার প্রস্তুতি চলছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহতদের মধ্যে একজন নারী জঙ্গির লাশ রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য অনুযায়ী লাশটি মর্জিনার।’
বৃহস্পতিবার (২৩ মার্চ) মধ্যরাতে আতিয়া মহলের নিচতলায় জঙ্গিরা অবস্থান করছে বলে জানতে পারে ঢাকার কাউন্টার টেরোরিজম ইউনিট। শুক্রবার (২৪ মার্চ) সকাল ৮টার দিকে ওই বাড়ির ভেতর থেকে গ্রেনেড ছোড়া হয়। পরে ঢাকা থেকে পুলিশের বিশেষায়িত ইউনিট সোয়াতকে পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে। তবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে সন্ধ্যা থেকে পুরো এলাকার নিয়ন্ত্রণে নেয় সেনাবাহিনীর প্যারা-কমান্ডো দল। পরদিন তারা ওই ভবনের অন্যান্য বাসিন্দাকে নিরাপদে সরিয়ে আনে।
২৫ মার্চ সন্ধ্যায় অভিযান নিয়ে সেনবাহিনীর সংবাদ সম্মেলন চলাকালে দুই দফা বিস্ফোরণে দুই পুলিশ কর্মকর্তাসহ ছয় জন নিহত হন। আহত হয়েছেন র্যাবের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধানসহ অন্তত ৫০ জন
/এআর/