বিষয়টি কয়েস লোদী নিজেই নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘থানা থেকে ছাড়া পেয়ে একটি সিএনজি অটোরিকশায় করে বাসায় চলে এসেছি।’
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ দাবি করেছেন, রাত ৮টায় কোতোয়ালি থানার একদল পুলিশ অভিযান চালিয়ে সিলেট মহানগর বিএনপির সাবেক আহবায়ক ও কেন্দ্রীয় কমিটির কার্যনির্বাহী সদস্য ডা. শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, দলের মহানগরের সহ-সভাপতি ও সিটি কাউন্সিলর রেজাউল হাসান কয়েস লোদী, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আব্দুল খালিক মিল্টন ও সিলেট ল’কলেজ ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবু ইয়ামিন চৌধুরীসহ ১৫ নেতাকর্মীকে থানায় নিয়ে যায়।
তবে পুলিশের একটি সূত্র জানায়, বিএনপি নেতার বাসা থেকে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৮ জনকে আটক করে থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করছে। তাদের কাছ থেকে বিএনপির কয়েকজন শীর্ষ নেতা সম্পর্কে তথ্য জানতে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
কোতোয়ালি থানার সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার গোলাম কাওসার দস্তগীর জানান, পুলিশ অভিযান চালিয়ে বিএনপি ও ছাত্রদলের কয়েকজন নেতাকে আটক করে থানায় নিয়ে এসেছে। পুলিশ তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে। এরমধ্যে কাউন্সিলর কয়েস লোদীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।