অনুষ্ঠানে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতির বক্তব্য রাখেন শিক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে। এর অংশ হিসেবে সরকারি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের গুণগত মান ধরে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপও নেওয়া হচ্ছে। শিক্ষা খাতকে গুরুত্ব দিয়ে তদারকি করছি আমরা।’
বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষার প্রত্যাশিত মান নিশ্চিত করতে মানসম্পন্ন বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ করেন শিক্ষামন্ত্রী। একইসঙ্গে ‘বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন-২০১০’ অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উদ্যোক্তাদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি। এক্ষেত্রে বিষয় নির্বাচন (বাছাই), শিক্ষাক্রম ও শিক্ষাদানের পদ্ধতি উন্নয়ন আর যুগোপযোগী করার পরামর্শ দেন তিনি।
মন্ত্রী আশা প্রকাশ করে বলেন, ‘ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি নিজস্ব স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে একটি অনুকরণীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে। শিক্ষার পরিবেশ ও গুণগত মান বৃদ্ধির জন্য বিশ্ববিদ্যালয়টি কার্যকরী সব প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবে।’
সমাবর্তন অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান, ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান হাসান মাহমুদ রাজা, বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য প্রফেসর ড. চৌধুরী মফিজুর রহমান ও বোর্ড অব ট্রাস্টিজের সদস্য ফরিদুর রহমান খান বক্তব্য রাখেন। সমাবর্তন বক্তা ছিলেন বিদ্যুৎ বিভাগের সচিব ড. আহমদ কায়কাউস।