লেখেন, ‘...সনু নিগমের গান আমার (ব্যক্তিগত) কোনোদিনও ভাল লাগে নাই, কিন্তু আমি তো তা বলিনি। সম্মান করতাম, কিন্তু আজ তাও হারালেন, গো টু হেল।’
এরপর আজানের প্রসঙ্গ নিয়ে আসেন এ শিল্পী। বলেন, ‘আজান পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সুর। জীবনে বহুবার এই মিষ্টি সুরে কেঁপে উঠেছি। আজানের ধ্বনি শুনলে বাকি সব আওয়াজ-কেওয়াজ বন্ধ করে দিই, সম্মান করি, ভালোবাসি। আমার কাছে যারা গান শিখতে আসেন, ক্লাসে তাদের প্রথম কাজ খালি গলায় আজান আর জাতীয় সংগীত গাওয়া। তারপর অন্য আলাপ। জানি না কে কীভাবে নেবেন, আমি নিজেও আজান গলায় তোলার চেষ্টা করি। কারণ আমি বিশ্বাস করি, পৃথিবীর তাবত সুর যার মধ্যে বিদ্যমান তার নাম আজান।’
বলিউডের সংগীতশিল্পী সনু নিগাম সোমবার সকালে এক টুইট বার্তায় লেখেন, ‘প্রতিদিন ভোরে আজানের ‘কর্কশ’ শব্দের কারণে ঘুম ভেঙে যায় তার। এজন্য তিনি বিরক্ত হন।’
এখানেই থেমে থাকেননি সনু। এরপর আরকেটি টুইটে তিনি বলেন, ‘মোহাম্মদের সময় তো বিদ্যুৎ ছিল না। এখন মাইক্রোফোনে আজানে সুর অনেক কর্কশ।
সনু তার টুইটে আজানের ধ্বনিকে ‘জোর করে চাপিয়ে দেওয়া’ বলে উল্লেখ করেছেন।
স্বাভাবিকভাবে এমন মন্তব্যের পর তোপের মুখে পড়েছেন সনু। শুধু মুসলিম নয়, অমুসলিমরাও তার দিকে সমালোচনার তীর ছুঁড়ছেন।
/এম/এমএম/
চার্চবেল আর উলুধ্বনিও আমাদের কাছে শ্রেষ্ঠ সুর বলেই মনে হয়: প্রিন্স মাহমুদ