স্বাভাবিক, এক প্রকার আগুন লেগে গেল সংগীতাঙ্গনে। শুরু হলো ভক্ত-শ্রোতাদের অন্তর্জাল প্রতিক্রিয়া। যার বেশিরভাগই তুহীনের পক্ষে গেছে। অন্যদিকে অভিযোগের আঙুল উঠেছে ব্যান্ডটির দলনেতা জিয়া রহমানসহ অন্য সদস্যদের ওপর। এর মধ্যেই বিভিন্ন মিডিয়ায় একে অপরের বিরুদ্ধে নানা রকমের বক্তব্য দিয়েছেন দলের অন্যতম দুই সদস্য তুহীন ও জিয়া।
তবে এমন কাদা ছোড়াছুড়ির ঠিক ছ’দিনের মাথায় নতুন আবহে পাওয়া গেল তানযীর তুহীনকে। ১২ অক্টোবর বিকালে তিনি তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজের মাধ্যমে ‘শিরোনামহীন’ সদস্যদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমি শিরোনামহীন ব্যান্ড মেম্বার ও পরিবারবর্গের কাছে দুঃখ এবং অনুশোচনা প্রকাশ করছি, যারা বিগত কয়েকদিন অমানসিক দুঃখ ও কষ্ট ভোগ করছেন, আমার বক্তব্যের প্রেক্ষিতে।’
তুহীন আরও বলেন, ‘আমি শিরোনামহীনের সকল শ্রোতা, ভক্ত, বন্ধু এবং মিডিয়াকেও অনুরোধ করছি, আপনারা বিগত সময়গুলোতে যেভাবে শিরোনামহীন ব্যান্ডের পাশে থেকে সুখ, দুঃখ, আনন্দে সাহস ও অনুপ্রেরণা দিয়েছেন, সেভাবে আগামী সময়গুলোতেও পাশে থাকবেন। আপনাদের ভালবাসার জন্যই এই মানুষগুলো শিরোনামহীন।’
প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে ‘শিরোনামহীন’ গঠন হয়। ২০০০ সালে গায়ক হিসেবে যোগ দেন তুহীন। তাদের প্রথম অ্যালবাম ‘জাহাজী’ প্রকাশিত হয় ২০০৪ সালে। সবশেষ অ্যালবাম বাজারে আসে চার বছর আগে।
তুহীনের সাক্ষাৎকার:
‘এখন বুঝলাম আত্মিক নয়, অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিল আমাদের!’