আজ (১৫ জুলাই) বেলা ১১টা ৩৫ মিনিটে তাকে খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের স্থানীয় সমাধিস্থলে সমাহিত করা হয়।
এর আগে সকাল ৯টায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হিমঘর থেকে তার মরদেহ নেওয়া হয় স্থানীয় সিটি চার্চে। সেখানে ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান সম্পন্ন করা হয়। কিছু সময় চার্চেই রাখা হয় শিল্পীর কফিন। স্বল্প পরিসরে স্বজন, শুভাকাঙ্ক্ষী ও ভক্তদের শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তাকে সমাহিত করা হয়।
এ সময় স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিসহ অনেকে উপস্থিত হন। ঢাকা থেকে ছুটে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক জায়েদ খান, অভিনেতা জয় চৌধুরীসহ অনেকে।
ক্যানসারের সঙ্গে যুদ্ধ করে ৬ জুলাই রাজশাহীতে বোনের বাসায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এন্ড্রু কিশোর।
টানা ৯ মাস সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন থেকে গত ১১ জুন এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে দেশে ফিরেছিলেন এন্ড্রু কিশোর। তারপর থেকে রাজশাহী মহানগরীর মহিষবাথান এলাকায় বোন ডা. শিখা বিশ্বাসের বাসা ও ক্লিনিকে থেকে চিকিৎসা নিচ্ছিলেন এই শিল্পী। শিল্পীর দুলাভাই ক্যানসার বিশেষজ্ঞ ডা. প্যাট্রিক বিপুল বিশ্বাসের তত্ত্বাবধানে ছিলেন তিনি।
এই শিল্পীর দুই সন্তান। ছেলে জে এন্ড্রু সপ্তক ও মেয়ে মিনিম এন্ড্রু সংজ্ঞা। দুজনেই অস্ট্রেলিয়ায় পড়াশোনা করছেন। তাদের জন্যই মৃত্যুর নয়দিন পর শেষকৃত্যের আনুষ্ঠানিকতা হলো।