কারণ হিসেবে শবনম ফারিয়া জানান, উল্লেখযোগ্য কোনও কারণ নেই এই বিচ্ছেদের পেছনে। ফলে একে অপরের প্রতি কোনও অভিযোগও নেই। দুজনেই চেয়েছেন নিজেদের মতো ভালো থাকতে।
শবনম ফারিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘‘আমার মা সব সময় একটা কথা বলে, ‘আল্লাহর হুকুম ছাড়া একটা গাছের পাতাও নড়ে না, আমরা শুধু চেষ্টা করতে পারি!’ ঠিক সেভাবেই আমি আর অপু অনেকদিন ধরেই চেষ্টা করেছি একসাথে থাকতে! কিন্তু বিষয়টা একটা পর্যায়ে খুব কঠিন হয়ে যায়। আমরা এ বছরের শুরু থেকেই সিদ্ধান্তে আসি আর একসাথে থেকে কষ্টে থাকতে চাই না। তাই বৈবাহিক জীবনের অবসান ঘটিয়ে আবারও ৫ বছরের পুরনো বন্ধুত্বে ফিরে গিয়েছি।’’
২০১৫ সালে ফেসবুকের মাধ্যমে ফারিয়া-অপুর পরিচয় হয়। দুজনের ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। তিন বছর পর বন্ধুত্বের সীমানা পেরিয়ে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে আংটি বদল হয় তাদের।