ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ডব্লিউএএফএ-কে আব্বাস বলেন, ‘পূণ্যভূমিতে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ভ্যাটিকান সিটিতে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনের দূতাবাস খোলার মধ্য দিয়ে এখানকার কর্তৃপক্ষ যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে, তার জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।’
ভ্যাটিকানে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইসা কাসিসিয়েহ বলেন, ‘এটি ফিলিস্তিনি জনগণের এক তাৎপর্যপূর্ণ অর্জন।’
এ সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত ইসরায়েলের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। অন্যান্য অনেক দেশের মতো ইসরায়েলের দূতাবাসও রয়েছে ভ্যাটিকান সিটিতে।
ভ্যাটিকান অনেক আগে থেকেই ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন করে ‘দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান’ নীতির পক্ষে নিজের অবস্থান জানিয়ে আসছে। এবার পোপ ফ্রান্সিস ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন প্রক্রিয়াকে বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় করতে দূতাবাস খোলার উদ্যোগ নিয়েছেন।
২০১২ সালের নভেম্বরে যখন জাতিসংঘ ফিলিস্তিনকে ‘পর্যবেক্ষক রাষ্ট্র’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছিল, তখন থেকেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আসছে ভ্যাটিকান। তবে পোপ ফ্রান্সিস আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৫ সালের মে মাসে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি প্রদান করেন। একই বছর পোপ দুই ফিলিস্তিনি নান ম্যারি আলফানসাইন ঘাট্টাস ও মরিয়ম বাওয়ার্ডিকেও প্রথমবারের মতো স্বীকৃতি প্রদান করেন।
সূত্র: সিএনএন।
/এসএ/