অন্যদের জন্যও গাড়ি চালানোর সময় ফোন ব্যবহারের জন্য শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। এমনকি একটি টেক্সট মেসেজ পাঠালেও তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। এক্ষেত্রে ২০০ পাউন্ড জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
নতুন ড্রাইভাররা নিয়ম ভঙ্গ করে ছয় পয়েন্ট বা এর বেশি পেলে তাদের আবারও নতুন করে প্র্যাকটিক্যাল ও থিওর পরীক্ষা দিতে হবে। ওই পরীক্ষার ভিত্তিতে তাদের নতুন করে ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার যোগ্যতা নির্ধারণ করা হবে। তিন বছরে ১২ পয়েন্ট অর্জন করলে তাদের গাড়িচালনার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে।
যুক্তরাজ্যের পরিবহনমন্ত্রী ক্রিস গ্রেলিং বলেন, “আমাদের বার্তা সহজ ও পরিষ্কার। গাড়ি চালানোর সময়ে মোবাইল ফোনে বিভ্রান্ত হবেন না। আপাতদৃষ্টিতে এটা নিরপরাধ কাজ মনে হতে পারে। কিন্তু এভাবে মোবাইল ব্যবহারের ফলে মারাত্মকভাবে আহত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। এমনকি এটা নিজের এবং ওই সড়ক ব্যবহারকারী অন্যদের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।”
তিনি বলেন, “গাড়ি চালানোর সময়ে মোবাইল ফোন যাদের প্রলুব্ধ করে শাস্তি দ্বিগুণ করা তাদের অপরাধ ঠেকাতে একটি শক্তিশালী প্রতিবন্ধক। এর ফলে ক্রমিক অপরাধীদের সড়কে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আনা হবে; যদি তারা দুইবার এ কাজ করতে গিয়ে ধরা পড়ে।”
ব্রিটিশ পরিবহনমন্ত্রী ক্রিস গ্রেলিং বলেন, “এ বিষয়ে নিজ পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের উৎসাহিত করতে প্রত্যেকেরই একটা অংশীদারিত্ব রয়েছে। তাদের ড্রাইভিং-এর সময় ফোন ব্যবহার করতে না করা উচিত। এটা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতোই অমার্জনীয়।
/এমপি/