বুলেন্ট তুফেঙ্কচি বলেন, এ পর্যন্ত রফতানিকৃত সামগ্রীর মধ্যে ১২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলারের খাদ্যসামগ্রী রয়েছে।
১০০টিরও বেশি কার্গো বিমানে করে কাতারে বিভিন্ন পণ্যসামগ্রী সরবরাহ করেছে তুরস্ক।
এদিকে কাতারে তুরস্কের সামরিক ঘাঁটি বন্ধে সৌদি জোটের আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে আঙ্কারা। শুক্রবার তুর্কি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ফিকির ইসিক দেশটির একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এ ইস্যুতে নিজ দেশের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন।
তুর্কি এনটিভি-কে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ফিকির ইসিক বলেন, সৌদি জোটের ঘাঁটি বন্ধের আহ্বান এখনও আমি দেখিনি। তবে ২০১৪ সালে কাতারের সঙ্গে করা চুক্তি বাতিলের বিষয়টি বিবেচনায় আনার কোনও পরিকল্পনা তুরস্কের নেই। এ চুক্তির আওতায় কাতারে ঘাঁটি তৈরি করেছে তুরস্ক।
ফিকির ইসিক বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি। এজন্য কারও মনক্ষুন্ন হওয়া উচিত নয়।
/এমপি/