বিবিসির সংবাদদাতা জানিয়েছেন, যদি এ নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়িত হয় তাহলে দেশটিতে কয়েক শতাব্দী ধরে শিশুদের প্রতি যে আচরণ করা হয় তার পরিবর্তন ঘটবে। আদালতের এ নিষেধাজ্ঞার বিরোধিতাও করছেন অনেক অভিভাবক। তবে মানবাধিকার সংগঠনগুলো দীর্ঘদিন ধরেই এ নিষেধাজ্ঞার দাবি জানিয়ে আসছিল।
আদালতে মামলা দায়েরকারী অভিভাবক জানান, তার ছেলেকে স্কুলে রাবারের পাইপ দিয়ে নিয়মিত মারধর করে শাস্তি দেওয়া হতো। মারধরের দাগ শরীরে থেকে যেত কয়েকদিন। তিনি এসবের ছবিও তুলে রেখেছেন। তার ছেলে যন্ত্রণায় ঘুমাতে পারত না বলেও জানান তিনি।
বিচারপতি ডেভিড মাঙ্গোটা শিশুদের এ ধরনের শাস্তি দেওয়াকে অসাংবিধানিক বলে মত দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, শিশুরা অসদাচারণ করলেও অভিভাবক ও শিক্ষকদের উচিত নয় তাদের গায়ে হাত তোলা। সূত্র: বিবিসি।
/এএ/