এই পরিস্থিতির মধ্যে একটি স্কুলে গান ও বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে ভয়মুক্ত থাকছে শিশুরা। ভুলে থাকছে চারপাশে যা ঘটছে। যখন তারা ভায়োলিন, সেলো কিংবা অন্য কোনও বাদ্যযন্ত্র বাজায় তখন তারা ভুলে যায় তাদের নিরাপত্তাহীনতার কথা, প্রকাশ ঘটায় নিজেদের সৃজনশীলতার।
এই স্কুলে অনগ্রসর শিশুদের গান শেখাচ্ছেন কয়েকজন মিউজিশিয়ান। এতে শিশুদের মধ্যে সৃজনশীলতা বাড়ছে এবং দখলের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে মুক্ত থাকছে শিশুরা। খুব অল্প বয়সেই তাদের মিউজিকের ধারণা দেওয়া হয়। এরপর তাদেরকে সুযোগ দেওয়া হয় ইচ্ছেমতো একটি বাদ্যযন্ত্র শেখার।
সংগীত শেখানোর এ কাজে শিশুদের মধ্যে নিরাপত্তাহীনতার বোধ কেটে যাচ্ছে। এসব শিশুদের দেখাশোনা করছেন তাদের শিক্ষক ও সমাজকর্মীরা।
নয় বছরের হাসিখুশি মুস্তাফা ও আথা এই গানের স্কুলে শিখছে। তাদের একজন সেলো ও একজন ভায়োলিন বাজায়। তাদের সঙ্গে কথা বলেছে মিডলইস্ট আইয়ের কন্ট্রিবিউটর জর্ডান উডগেট।
ভিডিও:
/এএ/