স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘দেশে ক্যান্সার রোগের চিকিৎসা সুবিধা খুবই কম। এজন্য সুবিধা বাড়াতে হবে। বর্তমানে এনআইসিআরএইচ-এ ৩০০ বেড রয়েছে, যা ১৬ কোটি মানুষের চাহিদা মেটাতে অপ্রতুল।’ তিনি বলেন, ‘যে দেশে ৬০ শতাংশ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে অসংক্রামক রোগে এর মধ্যে ক্যান্সার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। এজন্য পরিবেশগত ও স্বাস্থ্যগত সচেতনতা জরুরি। কারণ ঢাকার আশপাশের নদীগুলোর পানি দূষণ, ইটভাটার পরিবেশ দূষণ ও মানুষের লাইফস্টাইলের পরিবর্তন ক্যান্সার চিকিৎসার জন্য অনেকাংশে দায়ী। এছাড়া ক্যান্সার রোগী দীর্ঘদিন বেচে থাকায় দীর্ঘ মেয়াদি চিকিৎসা নিতে হয় বলে খরচও বেশি হয়ে থাকে।’
অনুষ্ঠানে সঞ্চালনা করেন বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি তৌফিক মারুফ। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটির প্রকল্প পরিচালক অধ্যাপক ডা. গোলাম মহিউদ্দনি ফারুক।
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনা করেন জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট হাসপাতালের ক্যান্সার অ্যাপিডেমোলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. জহিরুল ইসলাম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন এনসিআরএইচ’র পরিচালক অধ্যাপক ডা. মোয়াররফ হোসেন, বাংলাদেশ ক্যান্সার সোসাইটির মহাসচিব ডা. এসএম আব্দুর রহমান, রস বাংলাদেশের হেড অব মেডিক্যাল ডা. ফারজানা হক প্রমুখ।