সংবাদ সম্মেলনে চিকিৎসকরা বলছেন, প্রস্তাবিত এই খসড়া আইনে চিকিৎসক নয়, বরং হাসপাতাল, ক্লিনিক ও চিকিৎসকদের বিয়বস্তুকে একসঙ্গে করে একটি অনৈতিক আইনের খসড়া করা হয়েছে। তারা আরও বলেন, প্রস্তাবিত আইন অনুসারে চিকিৎসকদের ‘চেম্বার প্র্যাক্টিস ও বেসরকারি ক্লিনিক ও ল্যাবরেটরি অধ্যাদেশ-১৯৮২’ অনেকটা জোর করে চিকিৎসকদের ওপর চাপিয়ে দিয়েছিলেন তৎকালীন সামরিক স্বৈরশাসক হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। সেই অযৌক্তিকতার কিছু ছাপ বর্তমানের প্রস্তাবিত আইনেও রয়ে গেছে।
সংবাদ সম্মেলনে এফডিএসআরের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্য রাখেন উপদেষ্টা ডা. আব্দুন নূর তুষার। তিনি বলেন, ‘প্রস্তাবিত স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন ২০১৮-এর খসড়ায় বেশ কিছু অসঙ্গতি আমরা খুঁজে পেয়েছি। একইসঙ্গে আইনের কিছু কিছু ধারা বিভ্রান্তিকর ও অসম্পূর্ণ।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সারাবাংলাডটনেট ও গাজী টিভির প্রধান সম্পাদক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা, এফডিএসআরের মহাসচিব ডা. শেখ আব্দুল্লাহ আল মামুন, কোষাধক্ষ্য ডা. ফারহাদ মনজুর, সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. জাহিদুর রহমান, আইন বিষয়ক সম্পাদক ডা. নোমান চৌধুরী, মিডিয়া ও পাবলিকেশন বিষয়ক সম্পাদক ডা. শাহেদ ইমরান প্রমুখ।