মামলার অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আশরাফুল হাসান, বিভাগীয় প্রধান জহিরুল ইসলাম ও সহকারী ব্যবস্থাপক আসাদুজ্জামান দেওয়ান।
বাদীপক্ষের আইনজীবী বলেন, ‘তাজ এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে বালু ভরাট নিয়ে প্রতারণার আশ্রয়ে ৬ কোটি ৮৫ হাজার ৮৯ হাজার ৪ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলটি দায়ের করা হয়েছে।’
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তাজ এন্টারপ্রাইজের সঙ্গে বালু ভরাট নিয়ে প্রতারণার অভিযোগে ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে এ মামলাটি করা হয়। বালু ভরাট বাবদ গ্রামীণ টেলিকম ট্রাস্টের কাছে তাজ এন্টারপ্রাইজের পাওনা ৬ কোটি ৮৫ হাজার ৮৯ হাজার ৪ টাকা। তাজ এন্টারপ্রাইজের মালিক বাহাদুল ইসলাম তার পাওনা টাকা চেয়ে বারবার আসামিদের বলার পরও তারা টাকা দিতে গড়িমসি করতে থাকেন। এরপরই তিনি এই মামলা দায়ের করেন।
এই বিষয়ে জানতে চাইলে ইউনূস সেন্টারের কর্মকর্তা সাব্বির আহমেদ ওসমানী বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘মামলার বিষয়টি আমরা দেখেছি। এ ব্যাপারে আপাতত আমাদের কোনও বক্তব্য নেই।’