বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢামেক হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে দগ্ধদের দেখতে এসে তিনি এই তথ্য জানান।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘এটি একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা। অগ্নিদগ্ধদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা তল্লাশি করে একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন। এখনও তল্লাশি চলছে। আহতরা কেউ শঙ্কা মুক্ত নন। তাদের সবার ৩০ শতাংশের বেশি শরীর দগ্ধ হয়েছে।’
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা অনেকবার বলেছি, শিল্পকারখানা হবে নির্দিষ্ট জোনে। স্থানীয় সরকার ও পরিবেশ অধিদফতরকে আমি অনেকবার বলেছি। কিন্তু, কারখানাগুলো সরানো যায়নি। কারখানাটিতে ৭০ থেকে ৮০ জন শ্রমিক কাজ করতো। এটি খুবই অস্বাস্থ্যকর ও ঝুঁকিপূর্ণ কারখানা।’
অনুমোদনহীনভাবে কারখানা গড়ে তোলা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান কেরানীগঞ্জের সংসদ সদস্য নসরুল হামিদ বিপু। তিনি দগ্ধদের সব ধরনের সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে কেরানীগঞ্জের চুনখুটিয়ার ওই কারখানায় আগুন লাগে।
আগুনের আরও খবর...
কেরানীগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুনের ঘটনায় নিহত ১