আলোচনায় ফিরোজ আহমেদ বলেন, একসময় পকিস্তানের শিক্ষানীতি এমনভাবে করা হয়েছিল যাতে করে পশ্চিম পাকিস্তানে সেক্যুলার ও পূর্ব পাকিস্তানের শিক্সার্থীরা মাদ্রাসায় পড়ে। আবার পূর্ব পাকিস্তানর সেক্যুলার পরিবারগুলো সন্তান পাঠাবেন করাচিতে।
তিনি বলেন, ধর্মীয় শিক্ষার সমালোচনা নয়, শিক্ষার তাৎপর্য থাকে সেখান থেকে বিচ্ছিন্ন করাই লক্ষ্য কিনা সেটা ভাবতে হবে। আফগান মুজাহিদদের তৈরি করতে কি ধরনের প্রক্রিয়া অবলম্বন করা হয়েছিল এবং বাংলাদেশের একটি অংশের মাদ্রাসা সংশ্লিষ্টরা যে প্রভাবিত হয়েছে নানা সময়ে সে বিষয়ে আলোচনা উত্থাপন করেন তিনি। তিনি বলেন, জিহাদি মনোভাবে তৈরি করতে আফগানিস্তানে অর্থ বিনিয়োগ করা হয়। আফগান মুজাহিদদের জন্য এমন সিলেবাস করা হয়েছিল।
কওমি মাদ্রাসার সনদের সরকারিভাবে স্বীকৃতির ঘোষণাসহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা চলছে বাংলা ট্রিবিউন বৈঠকিতে। মিথিলা ফারজানার সঞ্চালনায় বৈঠকিতে অংশ নিয়েছেন ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশের অধ্যাপক ড. সলিমুল্লাহ খান, জামিয়া আরাবিয়্যা দারুল উলুম মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা ওয়ালী উল্লাহ আরমান, বাংলা ট্রিবিউনের জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক সালমান তারেক শাকিল ও বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেল।
বৈঠকিটি সরাসরি সম্প্রচারিত হচ্ছে টেলিভিশন চ্যানেল ৭১ এ। এ সম্পর্কিত যেকোনও সংবাদ পড়ুন www.banglatribune.com এ। বৈঠকিটি চলবে বেলা ১টা পর্যন্ত।
/ইউআই/এফএএন/