রাষ্ট্রপতি ফিলিস্তিন ও আল-আকসা মসজিদ সমস্যার সমাধানে মুসলিম উম্মাহর সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালানোর প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্ব দেন। দেশে চমৎকার সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিরাজ করছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘মুসলিম উম্মাহর সার্বিক উন্নয়ন ও অগ্রগতির লক্ষ্যে সহায়তা করতে বাংলাদেশ সবসময় প্রস্তুত।’ বিশ্বব্যাপী মুসলমানদের কল্যাণে অবদান রাখার জন্য রাষ্ট্রপতি ওআইসি মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান।
বাংলাদেশের বিভিন্ন খাতে উন্নয়নের প্রশংসা করে ওআইসি মহাসচিব বলেন, ‘নারীর ক্ষমতায়নে বাংলাদেশ অন্যদের জন্য অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।’ সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ইসলাম শান্তি ও কল্যাণে বিশ্বাস করে। এখানে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদের কোনও স্থান নেই।’
ড. ইউসুফ বলেন, ‘মুসলিম বিশ্ব ভবিষ্যতে যেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে এগিয়ে যেতে পারে, সেজন্য ওআইসি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে।’ বিশ্বে শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে বলেও আশাবাদ জানান তিনি।
বৈঠকে সংশ্লিষ্ট সচিবরা উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে চার দিনের সফরে ওআইসি মহাসচিব বুধবার রাতে ঢাকা পৌঁছান। এটি বাংলাদেশে তার প্রথম সফর।
আর পড়ুন-