চিঠিতে বলা হয়েছে- আগামী ৩০ ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ওই সময় পর্যন্ত ওয়াজ মাহফিল বা ধর্মীয় অনুষ্ঠানের অনুমতি না দেয়ার জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত প্রদান করেছে। ইতোমধ্যে যেসব ধর্মীয় সভা বা ওয়াজ তারিখ নির্ধারিত হয়েছে অথবা বিশেষ কারণে আয়োজনের একান্তই প্রয়োজন হলে রিটার্নিং কর্মকর্তার লিখিত অনুমতি নিয়ে আয়োজন করতে হবে। এসব অনুষ্ঠানে কোনো প্রার্থী, রাজনৈতিক দলের সদস্য বা অন্য কেউ নির্বাচনি প্রচার বা কারও পক্ষে বক্তব্য রাখতে পারবে না। চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, এসব ধর্মীয় অনুষ্ঠান বা ওয়াজ-মাহফিলে রিটানিং কর্মকর্তা নিয়োজিত একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত করতে হবে।
প্রসঙ্গত, শীত মওসুমে দেশের বিভিন্ন স্থানে ধর্ম সংক্রান্ত আলোচনার অনুষ্ঠান ওয়াজ-মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচন সামনে রেখে কমিশনের কাছে এসব অনুষ্ঠানের বিষয়ে করণীয় জানতে রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তারা। নির্বাচন কমিশনে অনুষ্ঠিত এক সভায় এ প্রসঙ্গে জানতে চাওয়ার সপ্তাহ খানেকের মাথায় আদেশ গেল।