মাহবুব তালুকদার বলেন, “আমি বক্তব্যে বলেছি ‘অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন উপহার দিয়েছি’। ইতোপূর্বে ১৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখের বক্তব্যে আমি বলেছিলাম, সব দল অংশগ্রহণ করলে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন বলা হয়। সুষ্ঠু নির্বাচনের সঙ্গে এর সম্পর্ক নেই। নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক হওয়া একটি প্রাথমিক প্রাপ্তি। আসল কথা হচ্ছে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হচ্ছে কিনা এবং বিশ্বাসযোগ্য হচ্ছে কিনা? নির্বাচন গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য না হলে অংশগ্রহণমূলক হলেও কোনও লাভ নেই।”
তিনি আরও বলেছেন, “নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা ও গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠানে আমি কোনও কথা বলিনি। কেমন নির্বাচন হয়েছে- সাংবাদিকদের এহেন প্রশ্নের জবাবে আমি পূর্বে বলেছি, ‘নিজেদের বিবেককে জিজ্ঞাসা করুন, তাহলে এ প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন’। এখনও আমি সেই কথাই বলি। আমার অবস্থানের কোনও পরিবর্তন হয়নি।”
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘বিগত ৩ জানুয়ারির অনুষ্ঠানটি ছিল ধন্যবাদ জ্ঞাপন অনুষ্ঠান। কাউকে প্রশংসাসূচক কথা বলে ধন্যবাদ জানাতে হয় এবং সেটাই সৌজন্যের প্রকাশ। আমার ধন্যবাদ জ্ঞাপন বক্তব্যকে রাজনৈতিকভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করা ঠিক হবে না।’