বাংলা ট্রিবিউনকে অধ্যাপক ড. এস এম মাহফুজুর রহমান বলেন, ‘নির্বাচন প্রায় শেষের দিকে। আমাদের যে টিমকে ভোট গণনায় নিয়োজিত করেছি, তারা তাদের মেশিনপত্র নিয়ে এরই মধ্যে ১০টি হলে অবস্থান করছে। কুয়েত মৈত্রী হলের ঘটনায় আমরা ১ ঘণ্টা স্থগিত রেখেছিলাম। সেটা আবার চালু হয়েছে। আর রোকেয়া হলের ঘটনায় আমরা বিষয়টি অবহিত হওয়ার পরপরই সেখানে গিয়েছি এবং আলাপ আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। সেখানে ৩টায় নতুন করে নির্বাচন শুরু হয়েছে। সেখানে ভোট গ্রহণ চলবে যতক্ষণ পর্যন্ত হল গেটের ভেতরের সব ভোটার ভোট দেবেন। তাদের সবার ভোট নেওয়া হবে যতক্ষণ সময় লাগে।’
তিনি আরও জানান, ‘হলেই ভোট গণনা হবে। গণনা শেষে ফলাফল হল থেকে এবং চূড়ান্ত ফলাফল রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে ঘোষণা করা হবে।’
উল্লেখ্য, কুয়েত মৈত্রী হলের প্রার্থী ও ভোটাররা জানান, ভোট শুরুর আগে থেকে হলের অডিটোরিয়ামে একটি কক্ষ বন্ধ ছিল। সকালে সেই কক্ষ থেকে প্রার্থী ও ভোটাররা এক বস্তা ব্যালট উদ্ধার করেন। তাতে ছাত্রলীগের প্রার্থীদের নামে সিল মারা ছিল। পরে প্রার্থী ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগে নির্বাচনি কর্মকর্তারা ভোট বন্ধ করে দেন। এক ঘণ্টা পর আবার ভোটগ্রহণ শুরু হয়।
রোকেয়া হল থেকে তিন ট্রাঙ্ক ব্যালট উদ্ধারের পর ভোট বন্ধ করে দেওয়া হয়। বেলা ৩টার দিকে আবার ভোট শুরু হয়।
আরও পড়ুন-
ডাকসুর ভোট গণনা চলছে
ছাত্রলীগ বাদে অন্যদের ভোট বর্জন, কাল থেকে ধর্মঘট