সংবাদ সম্মেলনে মেহেদী হাসান বলেন, ‘১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকে সাড়া দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজি রেখে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে দেশকে স্বাধীন করেছেন। দেশবাসী জানে, আওয়ামী লীগ একটি অসাম্প্রদায়িক দল। প্রাচীন এই রাজনৈতিক দলটি এ পর্যায়ে আসতে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী হারিয়েছে। তবুও কখনও অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয়নি। বাংলাদেশের জনগণ মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এবং বিপক্ষে দুটি ধারায় বিভক্ত। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের প্রধান শক্তি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আর মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষের শক্তি হচ্ছে– বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, মানবতাবিরোধী অপরাধী গোষ্ঠী এবং তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দানকারী বিএনপিসহ অন্যান্য প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী।’
সংবাদ সম্মেলনে তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি জানান, যেসব জনপ্রতিনিধি আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র ও মুজিব আদর্শ বিরোধী পরিবারের সদস্য হয়ে তথ্য গোপন করে দলীয় প্রার্থী হিসেবে জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়েছেন, জরুরি ভিত্তিতে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আওয়ামী লীগ ও এর ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক পদে বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের পদায়ন করতে হবে।