কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘সরকার খাদ্য উৎপাদন বাড়ানোর কাজ করছে। সবার জন্য সরকারের লক্ষ্য—নিরাপদ ও পুষ্টিমান সমৃদ্ধ খাদ্য নিশ্চত করা, এজন্য কৃষদের সচেতন করতে হবে।’
অতীতে ফসল উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় নাইট্রোজেন মূলত জৈব সার প্রয়োগের মাধ্যমেই মেটানো সম্ভব হতো উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘আজ তা চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল। ফলে রাসায়নিক পদ্ধতিতে ডাই-নাইট্রোজেন অণু ভেঙে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের সঙ্গে বিক্রিয়ার মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে রসায়নিক সার। গাছপালা কার্যত সারের মাত্র অর্ধেক নাইট্রোজেন ব্যবহার করে থাকে আর বাকি অর্ধেক নানা ধরনের বিক্রিয়াক্ষম নাইট্রোজেন অণুতে রূপান্তরিত হয়ে মাটি, পানি ও বাতাসে মিশে যায়।’ এর ফলে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন।