গত ৬ অক্টোবর রবিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে বুয়েটের শেরেবাংলা হলের একতলা-দোতলার সিঁড়ির মধ্য থেকে আবরারের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কিছু নেতা আবরারকে ডেকে নিয়ে মারাত্মক নির্যাতন করলে তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় ১৯ জনকে আসামি করে আবরারের বাবা হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় সংশ্লিষ্ট থাকার প্রমাণ পাওয়ায় ছাত্রলীগ থেকে এ পর্যন্ত ১২ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার পর থেকে এ পর্যন্ত ১৮ জনকে গ্রেফতার করেছে। মামলাটি তদন্ত করছে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। অন্যদিকে, আবরার হত্যার ঘটনায় উত্তাল হয়ে পড়েছে বুয়েট। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধসহ হত্যাকারীদের বিচার দাবিতে আন্দোলন চলছে। প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, যারা দোষী হবে শাস্তি তাদের পেতেই হবে। তিনি এ ঘটনায় কারও দলীয় পরিচয় দেখবেন না। আবরার বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (১৭তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী ছিলেন।