মন্ত্রী আরও বলেন, পরীক্ষার জন্য ইতোমধ্যে ১৭-১৮টির মতো ল্যাব স্থাপন করা হয়েছে। করোনা ঝুঁকি হ্রাসে এই ল্যাবের সংখ্যা দ্রুত বাড়ানো হবে।
সরকার ঘোষিত ছুটিতে সবাইকে নিজ ঘরে অবস্থানের কথা বলে মন্ত্রী বলেন, আমাদের সবাইকে বাড়িতে থাকতে হবে। কারণ করোনা সংক্রমণের মুখে সিঙ্গাপুর ও জাপানের মতো দেশে আবারও লকডাউন শুরু হয়েছে।
ধর্মীয় অনুষ্ঠানসহ জনসমাগম এড়িয়ে যেতে মন্ত্রী বলেন, কত জন নামাজ পড়বেন তা প্রধানমন্ত্রী বলে দিয়েছেন, বাজারের সময়ও তিনি নির্ধারণ করে দিয়েছেন। এসব নির্দেশনা সবাইকে মেনে চলতে হবে।
করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় চিকিৎসাকর্মীদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষার জন্য তাদের বিমার আওতায় আনা হবে। তবে যারা ফাঁকি দেবেন তাদের বিষয়েও ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। প্রাইভেট মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের মালিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছি উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, তাদের বলেছি এগিয়ে আসার জন্য। সরকারি চিকিৎসক-নার্সসহ চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট সবার মতো বেসরকারি চিকিৎসা খাতে সংশ্লিষ্টদের এসময় আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে হবে।