মঙ্গলবার জাতীয় গ্রন্থমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিষয়টি ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। পুলিশ কখনও বই মেলার বই নজরদারি করে না। এটা বাংলা একাডেমির কাজ। তবে কেউ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দিলে, বা উস্কানিমূলক লেখা প্রকাশ করে, তাহলে সেটির বিষয়ে দেশের আইন অনুযায়ী আইন প্রয়োগকারী সংস্থা হিসাবে পুলিশ তার দায়িত্ব পালন করবে।’
এবছর কোনও লেখক বা প্রকাশক এখনও পর্যন্ত নিরাপত্তার জন্য কোনও পুলিশ চায়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘শুধু লেখক ও প্রকাশক না। সাধারণ মানুষও যদি কেউ নিরাপত্তা চায় তাহলে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। তবে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে এখনও পর্যন্ত কেউ আমাদের কাছে নিরাপত্তা চায়নি। এতেই প্রমাণিত হয়, নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন রয়েছে। আমরা পুরো এলাকা নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে রেখেছি। মানুষ উৎসাহ নিয়ে মেলায় প্রবেশ করছে।’
মেলার সময় সীমা নিয়ে তিনি বলেন, ‘মেলা সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আয়োজন করে থাকে। তারাই মূলত সময় সীমা নির্ধারণ করে। এছাড়াও বাংলা একাডেমি, সিটি করপোরেশন, পুলিশসহ অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছে। সার্বিক বিষয় চিন্তা করেই বই মেলার সময় রাত সাড়ে ৮ টা পর্যন্ত করা হয়েছে।’
/এআরআর/ এপিএইচ/
আরও পড়ুন: যে দুই কারণে কানাডার আদালতে খারিজ পদ্মা সেতু মামলা