উল্লেখ্য, গত ২৮ মার্চ রাতে রেইনট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার হন দুই তরুণী। ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ এনে ওই দুই তরুণী গত ৬ মে বনানী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২৮ মার্চ পূর্বপরিচিত সাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ ওই দুই তরুণীকে জন্মদিনের দাওয়াত দেয়। এরপর তাদের বনানীর ‘কে’ ব্লকের ২৭ নম্বর সড়কের ৪৯ নম্বরে রেইনট্রি নামের হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। এজাহারে আরও অভিযোগ করা হয়েছে, সেখানে দুই তরুণীকে হোটেলের একটি কক্ষে আটকে রেখে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে ধর্ষণ করে সাফাত ও নাঈম। এ ঘটনা সাফাতের গাড়িচালক বিল্লালকে দিয়ে ভিডিও করানো হয় বলেও উল্লেখ করা হয় এজাহারে। ধর্ষণ মামলার আসামিরা হলো- সাফাত আহমদ, নাঈম আশরাফ, সাদমান সাকিফ, সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ও দেহরক্ষী আবুল কালাম আজাদ।
আরও পড়ুন-
‘ধর্ষণের ঘটনায় মানবাধিকার লঙ্ঘিত হয়েছে বলে মনে হচ্ছে’
আমি রেইনট্রি হোটেলের মালিক নই, মালিকের বাবা: বিএইচ হারুন
অস্ত্র জমা দিয়ে হোটেলে ঢুকেছিল সাফাতরা, দাবি রেইনট্রি কর্তৃপক্ষের
রেইনট্রি হোটেলে বেআইনি কিছু পায়নি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর
/জেইউ/টিআর/