ডিএসসিসি মেয়র বলেন, ‘সারাদেশে এ পর্যন্ত প্রায় দেড়শ চিকনগুনিয়ার রোগী শনাক্ত হয়েছে। তবে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে কোনও রোগীই মারা যাননি। যারা এ রোগে আক্রান্ত হবেন, চিকিৎসকদের পরামর্শ নেবেন। এ রোগে আক্রান্ত হলে প্যারাসিটামল খেলেই চলে বলে জেনেছি চিকিৎসকদের কাছে।’
পরে বিএসএমএমইউ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ‘চিকুনগুনিয়া: শুড উই ওরি’ শীর্ষক এক বৈজ্ঞানিক সেমিনারকে সময়োপযোগী উল্লেখ করে মেয়র বলেন, ‘এই সেমিনার চিকুনগুনিয়া বিষয়ে ডিএসসিসি’র কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি চিকুনগুনিয়া বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরি করতে গণমাধ্যমকেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।’
সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন বিএসএমএমইউ উপ-উপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. শহীদুল্লাহ সিকদার ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খান মোহাম্মদ বিলাল। এতে প্যানেলিস্ট হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএসএমএমইউয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক অধ্যাপক ডা. সানিয়া তহমিনা, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ, বিএসএমএমইউ ইন্টার্নাল মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো. আবদুর রহিম, রিউমাটোলজি মেডিসিন বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মিনহাজ রহিম চৌধুরী, শিশু বিভাগের অধ্যাপক ডা. চৌধুরী আলী কাওসার প্রমুখ।
আরও পড়ুন-
বিএসএমএমইউ’র ১৪০ চিকিৎসকের চাকরি বহাল
‘চিকিৎসকদের গায়ে যারা হাত তুলেছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে’
/জেএ/টিআর/