পরে শাহরিয়ার ক্ষমা চাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘পুলিশ সুপার মোট ১৯৯ জনের পুলিশ প্রতিবেদনের জন্য আখাউড়ার ওসির কাছে পাঠানো হয়। ওসি ১০ জন এসআই ও একটি ফাঁড়িকে দায়িত্ব দেন। সবাই রিপোর্ট দিলে এসআই আবুল কালাম আজাদ টেলিফোনে কম্পিউটার অপারেটরকে প্রতিবেদন দেন। যেখানে একজন মৃত ও আরেকজনের বিষয়ে দুইটি মামলা আছে বলে উল্লেখ করেন। কিন্তু অপারেটর যার বিরুদ্ধে মামলা আছে তার স্থলে মৃত ব্যক্তির বিষয়টি উল্লেখ করেছেন।’
/এমটি/এনআই/