আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন সিনিয়র আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী। সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আব্দুর রেজাক খান, জয়নুল আবেদীন, এএম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও একেএম এহসানুর রহমান। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
এর আগে গত ১২, ১৫, ১৬, ১৭ ও বুধবার (১৮ জুলাই) মোট পাঁচদিন খালেদা জিয়ার আপিলের ওপর হাইকোর্টে শুনানি হয়। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালাস চেয়ে করা খালেদা জিয়ার আপিলসহ মোট চারটি আবেদনের ওপর শুনানি হবে। খালেদা জিয়ার আপিল ছাড়াও এ মামলা শুনানির অপেক্ষায় থাকা আরও তিনটি আবেদন হলো, খালেদা জিয়ার সাজা বৃদ্ধি চেয়ে করা দুদকের আবেদন (রিভিশন), একই মামলার ১০ বছরের কারাদণ্ডপ্রাপ্ত দুই আসামি কাজী সলিমুল হক কামাল ও ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমদের করা পৃথক দু’টি আপিল।
প্রসঙ্গত, গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ দুর্নীতি ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছর কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। রায় ঘোষণার পরপরই খালেদা জিয়াকে নাজিম উদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়। তিনি এখন সেখানেই আছেন।